স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীর কদমতলীর জুরাইনে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ পাঁচজনের মধ্যে মুক্তা খাতুন (৩০) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) সকাল সোয়া ৮টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার মৃত্যু হয়।
ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম জানান, জুরাইন থেকে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ শিশুসহ পাঁচজন এসেছিলেন। এদের মধ্যে মুক্তা খাতুন চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সোয়া ৮টার দিকে মারা যান। তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
তরিকুল ইসলাম আরও বলেন, মুক্তা খাতুনের স্বামী মো. আতাহারের শরীর ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের মেয়ে আফসানার শরীর ২৫ শতাংশ দগ্ধ, মর্জিনার শরীর ৫ শতাংশ দগ্ধ হয়।
গত রোববার (১৩ আগস্ট) রাত ২টার দিকে এ দুর্ঘটনায় পাঁচজন দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে রাত ৩টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
তাদের নিয়ে আসা মো. মাহবুব বলেন, কদমতলীর জুরাইন সরদার বাজারের একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।